মালিক ও শ্রমিকের সম্পর্ক কেমন হওয়া উচিৎঃ
অন্ন ,বস্ত্র,বাসস্থাণ,শিক্ষা ও চিকিৎসা ইত্যাদি হোলো একজন মানুষের মোলীক অধিকার আর এ অধিকার ও জীবিকা অর্জনের জণ্ণে মানুষ প্রতিনিয়ত কাজ কোঁড়ে যাচ্ছে হল সামাজিক জীব পৃথিবীর কোনো মানুষ তার সকল কাজকর্ম একা করতে পারে না শিল্পায়নে আমাদের এ যুগে জীবনধারণের জন্মে প্রত্যেক মানুষকে একে অন্নের মুখোমুখি হতে হই যেমন সমাজের এক বাক্তির অধীনে একাধিক বাক্তি কাজকর্ম করে থাকে এতে দেখা জাই যে কেউ হই মালিক কেউ হই শ্রমিক আমাদের প্রিয় নবী হযরত মহাম্ম ( সঃ)তার জীবনে শ্রমিকের কাজ করেছেন তাকে জিজ্ঞেস করা হলো কোন প্রকারের উপার্জন উত্তম এবং পবিত্র ও হালাল
তিনি বললেন কোন বেক্তি তার নিজ শ্রমের উপার্জন এবং সৎ বেবসা ও মুনাফা ইসলাম অধীনে লোকদের সাথে সৎ ও উত্তম ব্যাবহার করা উচিত আমরা হযরত আনাস (রা) তার জীবনী থেকে পাওয়া জাই যে তিনি বলেছেনামি ১০ বছর যাবত রাসুলুল্লাহ (স.) এর খেদমত করেছি তিনি আমার সম্পর্কে কখন উহ! শব্দ বলেনি এবং তিনি আমাকে কখনো এটাও বলেননি যে এ কাজ করেছো কেন ? এইকাজটি করনি কেনো ? এটা করেছো কেন ? আমি যে কাজগুলো করতাম তার মধ্যে বহুকাজ সে এসে করে দিত
নবীজীর মত যদি শ্রমিকদের সাথে ব্যাবহার কড়া যাই তাহলে আমাদেরও শ্রমিকদের সাথে খুবী ভালো সম্পর্ক হোয়ে উঠবে
তাহলে এ থেকে আমরা সাধারণত কিছু বুজতে পারলাম যে মালিক এবং শ্রমিকের মধ্যে তাদের সম্পর্ক কেমন হওয়া উচিত
নবিজি আর বলেছেন যে শ্রমিককে তার পারিশ্রমিক তার শরীরের ঘাম শুকানোর আগে পরিশোধ করে দিতে হবে
ইসলামের নিয়ম উনুসরন করলে দেখা যাবে মালিক এবং শ্রমিকের সম্পর্ক অনেক ভাল হবে
TO BE CONTINUE.................
إرسال تعليق