জৈব কৃষি ঃ
আজকাল আমরা সকলেই অনেক সচেতন হয়ে গেছি । কারণ পচনশীল খাবার আমাদের সরিলের জন্ন অনেক ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে গেছে । যেমন এখন দেখা যাই যে পচনশিল খাবার খাওয়ার জন্নে ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে পরছে অনেকে । বাজারে অনেক সবজিতেও হরমোন যুক্ত রয়েছে যার ফলে আমাদের অনেক চিন্তাই ফেলছে। কিন্তু এরই মধ্যে এখন দেখা গেলো যে আমাদের মধ্যে আসার আলো দেখাচ্ছে জৈব কৃষি।
জৈব কৃষি কি ঃ জৈব কৃষি মানে হল এমন এক ধরনের চাষ জেই চাষে কোনো রাসায়নিক সার বা কীটনাশক ব্যাবহার করা হই না । এই চাষের ফসল মানুষের সাস্থে কোনো ক্ষতি করে না । এই চাষে ব্যাবহারক্রীত সার বা কীটনাশক হোল ঃ
১; গোবর সার ্সঠীক নিয়মে
২ঃ পচানো সবজির খোসা
৩ঃ নিম তেল বা লালমাটির কীটনাশক
কৃষক এখন এভাবে ফসল ফলাচ্ছে জাতে সকলের জৈব কৃষির প্রতি ভালভাবে আস্থা হয়ে উঠেছে।
এই নিয়মে ফসল ফলালে ফসল চাষ করা জমি এবং মাটি উর্বর থাকে। মানুষ বিশাক্তমুক্ত খাবার পাই। আর পরিবেশটাও অনেক রক্ষা পাই দুষিতর হাত থেকে
জৈব কৃষিতে অনেক সুবিধা হয় যেমনঃ
মাটির গুনাগুণ নষ্ট হই না ফলন ও হয় অনেক সাস্থকর এবং স্বাদে অনেক বৃদ্ধি পাই
ফলন্তই হই দীর্ঘমেয়াদি জা অনেকদিন থাকে নষ্ট হই না এবং কম খরচে ভালো ফলন করা যাই।
ফসলে যেকোনো পোকামকড় লাগলে প্রাকৃতিক উপায়ে খুব সহজে দমন করা সম্ভব হই।
জমিতে ফসল ফলানোর পরে কৃষকের সাস্থ নিরাপদে থাকে রাসায়নিক কোনো ক্ষতি হয় না।
প্রথম অবস্থায় যেভাবে শুরু করতে হবেঃ
১. আপনার জমির এক অংশে ছোট করে জাইগা নিয়ে শুরু করেন।
২. গরুর গোবর ,পচানো পাতা যেমন কলার খোসা আর কিছু দিয়ে ভালো ভাবে পচিয়ে সার তইরি করেন।
৩. কীটনাশক সারের বদলে আপনি বেবহার করতে পারেন নিমপাতা বা রসুনের রস ভেজাল ছাড়া।
৪. আপনাদের স্থস্নিয় কৃষি অফিস বা এখন youtube আ এসব বিসয়ে অনেক তথ্য পাবেন
৫. আপনি যখন শুরু করবেন প্রথম অবস্থায় আপনাকে একটু ধৈর্য ধরতে হবে ফল পাবেন ধীরে ধীরে কিন্তু অনেকটা সফলভাবে
Post a Comment